প্রাচীনকালে শিক্ষা ব্যবস্থার ইতিহাসবিশ্বের প্রাচীন শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে মাদরাসা শিক্ষা অন্যতম। এ ধারার প্রবর্তক মহানবী (স.) স্বয়ং। এ শিক্ষাব্যবস্থার মূলগ্রন্থ হলো ‘আল কোরআন’। মহান আল্লাহর প্রেরিত দূত জিবরাইল (আ.) পবিত্র কোরআনের আয়াত আল্লাহর তরফ হতে মহানবী (স.) এর কাছে নিয়ে আসতেন। নবীজী সেগুলো নিজে আয়ত্ত করতেন এবং সাহাবীদেরকে মুখস্থ করাতেন। অন্যদিকে মহানবী (স.) কর্তৃক প্রদত্ত কথা, বাণী ও নির্দেশনা হাদিসরূপে গৃহীত হয় এবং পরবর্তীতে মাদরাসা শিক্ষার মূল বিষয়বস্তু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। সুতরাং আল কোরআন এবং আল হাদিস হলো মাদরাসা শিক্ষা...
মানুষ উপার্জনের সবটুকু একা ভোগ করতে পারে না। নিজের উপার্জিত অর্থে পরিবার ও অভাবী মানুষের অধিকার আছে। সম্পদ কোথায় বা কোন খাতে ব্যয় করব—এ বিষয়ে কোরআনের সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে। বৈধ পন্থায় অর্জিত সম্পদের যে অংশ নিজের প্রয়োজন মেটানোর পর অবশিষ্ট থাকে, তা অন্যদের জন্য ব্যয় করা উচিত।পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘...মানুষ তোমার কাছে জানতে চায়, তারা (আল্লাহর পথে) কী (পরিমাণ) খরচ করবে? বলে দাও, যা তোমাদের প্রয়োজনের অতিরিক্ত...। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ২১৯)১. আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভে অর্থ ব্যয়: নির্দিষ্ট...
ইসলাম সব সময় ভ্রাতৃত্বের শিক্ষা দেয়। অসহায় অসচ্ছল মানুষের সেবায় এগিয়ে আসা ইসলামে অন্যতম ইবাদত। আল্লাহ যাকে অর্থ-সম্পদ দিয়েছেন তিনি সে সম্পদ থেকে অভাবী মানুষকে সাহায্য করলে তাতে আল্লাহতায়ালা খুশি হন।এ ধরনের মানবিক কর্তব্য পালন রাত জেগে অবিরাম নফল নামাজ আদায় ও অবিরত নফল রোজার সমতুল্য।মুমিন মাত্রই একে অন্যের ভাই। এক মুমিন অপর মুমিনের মধ্যে এমন ভালোবাসা ও আন্তরিকতা থাকবে যে, পরস্পর একটি দেহের মতো মনে হবে। একজনের ক্ষতি আরেকজনকে ততটাই আহত করবে, মাথায় আঘাত পেলে যেমন সারা শরীর আহত...